করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের চোখ রাঙানিতে পশু নিয়ে সংশয়ে খামারিরা

করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের চোখ রাঙানিতে পশু নিয়ে সংশয়ে খামারিরা

দেশজুড়ে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের চোখ রাঙানির পাশাপাশি চলছে কোরবানির পশুর হাটের আয়োজন। সংক্রমণ কমাতে উপজেলাভিত্তিক ওয়েবসাইটে গরু-ছাগল বেচাকেনার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ।

করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের চোখ রাঙানিতে পশু নিয়ে সংশয়ে খামারিরা
তারপরও পশুর হাটে বেচাকেনা নিয়ে রয়েছে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের দুশ্চিন্তা। খামারিদের শঙ্কা, চোরাইপথে ভারতীয় গরু আসা নিয়ে। 

কোরবানির বাজার ধরতে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত ফেনী জেলার প্রায় সাড়ে ৪ হাজার খামারি। রয়েছেন করোনায় বেকার হয়ে পড়া কয়েক হাজার ব্যক্তি উদ্যোক্তাও। গত বছরের মতো এবারও করোনা মহামারিতে গবাদিপশু বেচাকেনা নিয়ে রয়েছে দুশ্চিন্তায় তারা। খামারিরা জানিয়েছেন, এ বছর তারা লাভের আশায় বুক বেঁধেছেন। তবে এবারও যদি চোরাই পথে ভারতীয় গরু আসে তাহলে তাদের লোকসান গুনতে হবে। 

তবে সংক্রমণ এড়াতে কোরবানির পশু অনলাইনে বিক্রির উদ্যোগ নেয়াসহ জেলায় চাহিদার তুলনায় কোরবানির পশুর জোগান পর্যাপ্ত বলে জানান জেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আনিসুর রহমান। 

জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান জানান, অবৈধপথে ভারতীয় গরু আনা বন্ধের জন্য বিজিবি ও পুলিশকে টহল বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, এ বছর ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদা ৭২ হাজার। এর বিপরীতে মজুত আছে ৮০ হাজার ৮৬৫টি। 

আপনি আরও পড়তে পারেন